বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব শাবান মাহমুদের বিরুদ্ধে এক নারী সাংবাদিককে ধর্ষণে অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে ওই তরুণীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন শাবান। মেয়েটি এখন গর্ভবতী। ওই নারী সাংবাদিক দীর্ঘদিন সাবানের ঘনিষ্ট হিসেবে সাংবাদিক মহলে পরিচিত ছিল।
ধর্ষণের শিকার মেয়েটির বাবার নাম জাহাঙ্গীর। তিনিও পেশায় একজন সাংবাদিক। দু’দশকেরও বেশি সময় ঢাকার বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাংবাদিকতা করে আসছেন। মেয়ের সর্বনাশের কথা জানতে পেরে ক্ষুদ্ধ জাহাঙ্গীর প্রেসক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ন রিপোর্টার্স ইউনিটি সহ সংশ্লিষ্ট মহলে অভিযোগ করেন।

এমনকি থানাও মামলা করতে গেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে কোনও মামলা নেয়নি পুলিশ। উল্টো ভুক্তভোগী মেয়ের বাবাকে Rabয়ের কার্যালয়ে ডেকে এনে হুমকি ধামকি দেয়া হয়েছে! মুখ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। এ ব্যাপারে Corruption in Media নিশ্চিত হয়েছে,
শাবান কর্তৃক ধর্ষিত মেয়েটি এবং তার পরিবার খুব চাপ ও নিরাপত্তাহীনতা ভূগছে।
বাংলাদেশের মেইন স্ট্রিম মিডিয়ার সিনিয়র অনেক সাংবাদিক ব্যাপারটি জানেন। এতো বড় একটা অন্যায়ের পরেও সাংবাদিকরাও নীরব রয়েছেন? শাবান মাহমুদ তারা সহকর্মীর মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন! সাংবাদিক হয়ে আর এক সাংবাদিককে ধর্ষণ করেছেন। যার কাছে নিজের সহকর্মী বা সহকর্মীর মেয়ে নিরাপদ নয়,তিনি দেশের বিরাট সাংবাদিক নেতা?
এতো বড় একটা অন্যায়ের পর শাবান মাহমুদের বিরুদ্ধে কেউ কেনো প্রতিবাদ করছে না…তিনটা সূত্র দিয়ে দেই…সমীকরণ মেলাবো পরের পর্বে…
শাবান মাহমুদ সাংবাদিক নেতা (আওয়ামী পন্থী), বাড়ি গোপালগঞ্জ, Rabয়ের উর্ধতন কর্মকর্তার দূর সম্পর্কের আত্মীয়,প্রধানমন্ত্রীর গুড বুকে