যমুনা টিভির বিরুদ্ধে টাকা খেয়ে নিউজ করার অভিযোগ বিসিবি পরিচালকের
বিসিবি পরিচালক আলমগীর খান আলোর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন এক ব্যক্তি। সেই উড়োচিঠির ভিত্তিতে রিপোর্ট করলো যমুনা টেলিভিশন। এমনই অনুসন্ধানী রিপোর্ট, যাতে অভিযোগকারীকে ক্যামেরার সামনে আনা হয়নি।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, অভিযোগগুলো তদন্ত করছে প্রশাসন। অথচ রিপোর্টে কোথাও দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক বিসিবির বক্তব্য নেয়া হয়নি। আর দুর্নীতির অর্থ আত্মসাৎতের ঘটনা ঘটেছে ২০১৭/১৮ সালে। দুই বছর পরেই কেনো এই দুর্নীতির অভিযোগ মিডিয়ায় আসলো।- যমুনা টিভিকে উল্টো এই প্রশ্নগুলো করেছেন বিসিবির পরিচালক আলো।
এদিকে অভিযোগ সম্পর্কে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে বিসিবি। প্রত্যেকটা অভিযোগ খণ্ডন করে এতে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়েছে, বোর্ড পরিচালক আলমগীর খান আলোর বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ ভিত্তিহীন।
তাহলে যমুনা টিভি কেন এই তড়িঘড়ি রিপোর্ট অনএয়ার করলো? আলমগীর খান আলোর সম্মানহানিতে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন বিসিবির বিতর্কিত সাবেক পরিচালক আব্দুল আওয়াল চৌধুরী ভুলু। আলোকে হটিয়ে তিনি বরিশাল বিভাগীয় ক্রীড়া পরিষদের সেক্রেটারি হতে চান। ক্রপশন ইন মিডিয়ার অনুসন্ধানে জানা গেছে, যমুনা টেলিভিশনের এই রিপোর্টটির নেপথ্যে তার কালো হাত রয়েছে। মদের টেবিলে আলোচনার ভিত্তিতে অভিযোগটি বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হয় এবং এরপর নিউজ করানো হয়। যমুনা টিভির করা সেই নিউজ লিংক কমেন্টে